বরিশালে চার দিন বয়সী নবজাতককে শেবাচিমে রেখে গেলেন ‌'মা' Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:১৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
দুই সহযোগী অধ্যাপকের পুনর্বহালের দাবিতে শেবাচিম শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন যে কারণে বাবরের মুক্তি এখনই নয় ক্যানসার প্রতিরোধী টিকা তৈরি করেছে রাশিয়া, বিনামূল্যে বিতরণের ঘোষণা জিয়াউল আহসানের দুর্নীতির অনুসন্ধানে দুদক আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ওসমানীর অনুপস্থিতি নিয়ে বিতর্ক, যা বললো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিশ্ব ইজতেমার মাঠ দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে নিহত ৪: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লাকুটিয়া খাল পরিস্কারের পরও জনদুর্ভোগ, উদাসীন সিটি কর্পোরেশন বরিশাল পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান, ২ দালাল আটক বরিশালে ট্রাকচাপায় মায়ের মৃত্যু, অক্ষত শিশু কন্যা অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তরিত হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল




বরিশালে চার দিন বয়সী নবজাতককে শেবাচিমে রেখে গেলেন ‌’মা’

বরিশালে চার দিন বয়সী নবজাতককে শেবাচিমে রেখে গেলেন ‌’মা’




নিজস্ব প্রতিবেদক: বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের নবজাতক ইউনিটে চার দিন বয়সী এক শিশুকে রেখে উধাও হয়ে গেছে মা। শিশুটির দায়িত্ব বর্তমানে সমাজসেবা অফিস নিয়েছে বলে জানা গেছে।হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২১ মে মানসুরা নামের এক নারী গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি হন। ওই দিনই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার একটি মেয়ে সন্তান হয়। শিশুটি অসুস্থ থাকায় নবজাতক ইউনিটে নেওয়া হয়। এরপর থেকে মানসুরা উধাও।মা ও শিশু দুইজন দুই ওয়ার্ডে থাকায় মায়ের অবস্থান সম্পর্কে কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। রবিবার মায়ের খোঁজ পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয় এবং এই শিশুর মাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

হাসপাতালের নবজাতক ইউনিটের ইনচার্জ মাহফুজা জানান, মানসুরা ভর্তির সময় গ্রামের বাড়ির ঠিকানা দিয়েছে বাবুগঞ্জের মীরগঞ্জ। ওই ঠিকানা সঠিক নয় বলে জানতে পেরেছে হাসপাতালের সমাজসেবা দপ্তর। সেখানে স্বামীর নাম উল্লেখ নেই। তবে মানসুরার বাবার নামের স্থানে লেখা আছে আহম্মেদ আলী।শিশুটিকে নিয়ে বিপাকে পড়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সমাজসেবা কর্মকর্তাকে অবহিত করে। এই বিষয়ে সমাজসেবা কর্মকর্তা দিলরুবা আক্তার রইচি বলেন, ভর্তির কাগজে দেওয়া ঠিকানা ও মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করে কাউকে পাওয়া যায়নি। তাই শিশুটিকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ছোটমনি নিবাসে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD